Dainik Khabor :- ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে চীনের শুরু হয় মহা ভাইরাস করো না, এই ভাইরাস টিকে গোটা বিশ্বে মহামারী হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। w.h.o. সংস্থা একে মহামারী হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। চীনের সৃষ্টি হওয়া করোনাভাইরাস কোথা থেকে হয়েছে যদিও এর সন্ধান এখনও পাওয়া যায়নি, মার্কিন সংস্থা গুলি খোঁজ চালাচ্ছে এই ভাইরাসের উৎস। চীনে বিপর্যস্ত হওয়ার পর এই ভাইরাস পৃথিবীর গোটা দেশে ছড়িয়ে পড়ে, বড় বড় দেশ গুলিতে মৃত্যুর সংখ্যা বাড়তে থাকে। আমেরিকার মত দেশ ও বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে এই ভাইরাস করানোর ফলে। ইতালিতে শুরু হয় মৃত্যু,। ইতালিতেও ভয়াবহ আকার ধারণ করে।
যদিও যদিও চীন এই ভাইরাসের উৎস সম্পর্কে কিছুই জানায়নি, এর ফলে চীনকে বিভিন্ন দেশের রোষের সম্মুখীন এ পড়তে হয়। এই ভাইরাসের প্রভাব কাটতে না কাটতেই, সন্ধান পাওয়া গেল একটি নতুন ভাইরাসের। জি ৪ নামের এই ভাইরাসটি সোয়াইন ফ্লুর মতই, একই গোত্রের।
মার্কিন সায়েন্স জার্নাল পি এন এসে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভাইরাসটি মারাত্মক এটি এইচ ১ এন১ ভাইরাসের একই গোত্র এটি। এই ভাইরাসটি সাধারণত শুকুর থেকেই ছড়ায়। শুকরের লালা রসে পাওয়া গিয়েছে এই ভাইরাসটি।
তবে বলা হয়েছে যে এই ভাইরাসটি শুধু একজনের শরীরে সীমাবদ্ধ থাকে, গোষ্ঠী সংক্রমণ এখনো দেখা যায়নি। এটি মানুষের শরীরে প্রবেশ করার পর যদি গোষ্ঠী সংক্রমণ ঘটায় তবে সেটি কি রকম প্রভাব ফেলবে তা এখনো পরীক্ষা চলছে। তবে বলা যায় এই ভাইরাস টি একটি ভয়াবহ তার দিকে এগোতে পারে।