দৈনিক খবরঃ ভারতের সাথে শত্রুতামি করায় নেপালের শনি দশা শুরু হয়ে গিয়েছে।চায়নার সাথে হাত মিলানোয় যেন কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে নেপালের।দৈনন্দিন জীবন জিনিসের দাম আকাশ ছোঁয়া হয়ে দাঁড়িয়েছে।মানুষ অনাহারে দিন কাটাচ্ছে রাতের পর রাত।জিনিসের দাম মূল্য বৃদ্ধিতে কিনতে পারছেনা নেপালের সাধারণ মানুষ।নেপালের যে এই অবস্থা হবে তা কখোনই ভাবতে পারেননি নেপালের প্রধানমন্ত্রী অলি।
নেপাল এশিয়ার একটি ক্ষুদ্রতম দেশ হয়েও এই পরিস্থিতিতে ভারতের সাথে এই রকম ব্যবহার করেছে তা সত্যি কাম্য নয়।ভারতের বর্তমানের পরম শত্রু চিন দেশের সাথে বন্ধুত্বের হাত মিলিয়ে ভারতের সাথে যুদ্ধের ছক কষে। ভারত সরকার ইতিমধ্যেই নেপালে সমস্ত রকম রপ্তানি বন্ধ করে দিয়েছে।নেপাল সরকারও ইতিমধ্যেই নেপালের কোনো বাসিন্দাকে ভারতে ঢুকতে দিচ্ছে না এমনকি ভারতের কোনো নাগরিক যাতে নেপালে প্রবেশ করতে না পারে সেই দিকে নিষেধাজ্ঞা লাগিয়েছে।জানা যাচ্ছে ভারত রপ্তানি বন্ধ করার ফলে নেপালে জিনিসের দাম আকাশ ছোঁয়া হয়ে গেছে।ইতিমধ্যেই লবনের দাম ১০০টাকা কেজি, তেলের ২৫০টাকা লিটার।
নেপালের শাসকদলের নেতারাই প্রধানমন্ত্রী অলিকে ইস্তফা দিতে বলছেন।অলিকে এখন আর চাইছেন না নেপালের সাধারণ জনগন।চিনের উষ্কানিতে নেপালের এই পদক্ষেপ নেওয়াতে ফল ভুগছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী অলি নিজে।
লাদাখের পরিস্থিতি বর্তমানে খুব ভয়ানক।দুই দেশ থেকে লাদাখ সীমান্তে মোতায়ন করা হয়েছে বিশাল সেনাবাহিনী। ভারতের পক্ষ থেকে বিভিন্ন রকম অত্যাধুনিক অস্ত্র মোতায়ন করা হয়েছে লাদাখ সীমান্তে। প্রায় পাঁচ হাজারেরও বেশি ঘাতক সেনাবাহিনীকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে ভারত- চিন সীমান্তে,দেওয়া হচ্ছে দিন রাত টহলদারির কাজ।কিছু হলেই পাল্টা আক্রমণের জন্য তৈরি ভারতের সেনাবাহিনী। ইতিমধ্যেই চায়নার মোট ৫৯টি মোবাইল অ্যাপ নিষিদ্ধ করে দিয়েছে ভারত সরকার।চিনের উপর করা হয় ডিজিটাল ওয়াড়।এবার চিন কিছু করার আগেই আক্রমণের জন্য পুরোপুরি ভাবে প্রস্তুত ভারতও।লাদাখ সীমান্তে ভারতের সেনাবাহিনী দের দেওয়া হয়ে স্বাধীনতা।