ব্রিটেনের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে হাত মিলিয়ে এই টিকা তৈরি করছে অ্যাস্ট্রাজেনেকা। তাদের দাবি, টিকার তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়ালের পর প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে এটি ৯০ শতাংশ পর্যন্ত কার্যকর। সাংঘাতিক কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও দেখা যাচ্ছে না এর মধ্যে।
অক্সফোর্ডের দাবি, এই টিকা প্রয়োগের পর কাউকে হাসপাতালে ভরতি করার প্রয়োজন হয়নি। এর সংরক্ষণও তুলনামূলক সহজ। ফাইজারের টিকাকে যেখানে মাইনাস ৭০ থেকে ৮০ ডিগ্রিতে রাখতে হবে, এ ক্ষেত্রে তেমন নয়। ২ থেকে ৪ ডিগ্রি ঠান্ডাতেই সংরক্ষণ করা যাবে অক্সফোর্ড ভ্যাকসিন। তাই এটি সঞ্চিত রেখে বণ্টন করাও তুলনামূলকভাবে সহজ হবে বলে আশা বিশেষজ্ঞদের।
ক্ষেত্রে অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি করোনার টিকাটি (ChAdOx1 nCoV-2019) মানবদেহে ভাইরাসের বিরুদ্ধে গড়ে ৭০.৪ শতাংশ কার্যকরী। অক্সফোর্ড (Oxford) বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, অক্সফোর্ডের সঙ্গে হাত মিলিয়ে ১৩১ জনের উপর তৃতীয় দফা ট্রায়ালের পর এই ফল বেরিয়েছে।